ঢাকা ০৭:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রুপক আকন্দের কণ্ঠে ‘ইয়া নবী সালামু আলাইকা’ ভাইরাল, শ্রোতাদের হৃদয়ে আধ্যাত্মিক অনুভূতি

  • আপডেট সময় : ০৭:৪৫:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
  • / ২৪১৪ বার পড়া হয়েছে
Sufibad.com - সূফিবাদ.কম অনলাইনের সর্বশেষ লেখা পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছে রুপক আকন্দের কণ্ঠে গাওয়া ইসলামিক সংগীত ‘ইয়া নবী সালামু আলাইকা’। হৃদয়ছোঁয়া সুর ও গভীর অনুভূতির কারণে গানটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায় এবং অসংখ্য শ্রোতার প্রশংসা কুড়িয়েছে।

 

রুপক আকন্দ তার পারিবারিক ঐতিহ্যের কথা স্মরণ করে বলেন, “আমার দাদা বিশ্ব জাকের মঞ্জিল আটরশি পাক দরবার শরীফের মুরিদ ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই আমি ফজরের আগে দাদাকে ওজিফা কালাম করতে শুনতাম। রাত তিনটায় পরিবারের সবাই উঠে নবীজির শানে এই কালাম গাইতেন। প্রথম অংশটুকু শুনলেই গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠত। মিলাদ মাহফিলে সবাই একসঙ্গে গাইলে এক অসাধারণ অনুভূতি তৈরি হতো।”

আরো পড়ুন:“খাঁচার ভিতর অচিন পাখি”—ইসলাম ও সুফিবাদের আলোকে ব্যাখ্যা

তিনি আরও বলেন, “আমি যেভাবে শুনে বড় হয়েছি, সেভাবেই আপনাদের শোনানোর চেষ্টা করেছি আমার মতো করে। কেউ ভিন্ন মত দিতে পারেন, তবে কোনো ভুল-ত্রুটি হলে দয়া করে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি।”

 

গজলটি প্রকাশের পর থেকেই এটি ইসলামিক সংগীতপ্রেমীদের মাঝে বিশেষ সাড়া ফেলেছে। অনেকেই মন্তব্য করেছেন, এটি তাদের হৃদয়ে নবীপ্রেমের এক গভীর অনুভূতি সৃষ্টি করেছে। বিশেষত মিলাদ মাহফিল ও ইসলামিক সমাবেশে এই গজলের আবেদন শ্রোতাদের আরও আবেগাপ্লুত করছে।

 

রুপক আকন্দের পরিবেশনায় গাওয়া এই গজলকে ইসলামী সংস্কৃতির এক অনন্য উপস্থাপনা হিসেবে দেখছেন শ্রোতারা। নবীপ্রেমের বার্তা ছড়িয়ে দিতে তার এই প্রচেষ্টা প্রশংসিত হয়েছে এবং সংগীতটি দীর্ঘদিন ধরে মানুষের ভালোবাসা অর্জন করবে বলে আশা করা হচ্ছে

Sufibad 24

ব্লগটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

রুপক আকন্দের কণ্ঠে ‘ইয়া নবী সালামু আলাইকা’ ভাইরাল, শ্রোতাদের হৃদয়ে আধ্যাত্মিক অনুভূতি

আপডেট সময় : ০৭:৪৫:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছে রুপক আকন্দের কণ্ঠে গাওয়া ইসলামিক সংগীত ‘ইয়া নবী সালামু আলাইকা’। হৃদয়ছোঁয়া সুর ও গভীর অনুভূতির কারণে গানটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায় এবং অসংখ্য শ্রোতার প্রশংসা কুড়িয়েছে।

 

রুপক আকন্দ তার পারিবারিক ঐতিহ্যের কথা স্মরণ করে বলেন, “আমার দাদা বিশ্ব জাকের মঞ্জিল আটরশি পাক দরবার শরীফের মুরিদ ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই আমি ফজরের আগে দাদাকে ওজিফা কালাম করতে শুনতাম। রাত তিনটায় পরিবারের সবাই উঠে নবীজির শানে এই কালাম গাইতেন। প্রথম অংশটুকু শুনলেই গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠত। মিলাদ মাহফিলে সবাই একসঙ্গে গাইলে এক অসাধারণ অনুভূতি তৈরি হতো।”

আরো পড়ুন:“খাঁচার ভিতর অচিন পাখি”—ইসলাম ও সুফিবাদের আলোকে ব্যাখ্যা

তিনি আরও বলেন, “আমি যেভাবে শুনে বড় হয়েছি, সেভাবেই আপনাদের শোনানোর চেষ্টা করেছি আমার মতো করে। কেউ ভিন্ন মত দিতে পারেন, তবে কোনো ভুল-ত্রুটি হলে দয়া করে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি।”

 

গজলটি প্রকাশের পর থেকেই এটি ইসলামিক সংগীতপ্রেমীদের মাঝে বিশেষ সাড়া ফেলেছে। অনেকেই মন্তব্য করেছেন, এটি তাদের হৃদয়ে নবীপ্রেমের এক গভীর অনুভূতি সৃষ্টি করেছে। বিশেষত মিলাদ মাহফিল ও ইসলামিক সমাবেশে এই গজলের আবেদন শ্রোতাদের আরও আবেগাপ্লুত করছে।

 

রুপক আকন্দের পরিবেশনায় গাওয়া এই গজলকে ইসলামী সংস্কৃতির এক অনন্য উপস্থাপনা হিসেবে দেখছেন শ্রোতারা। নবীপ্রেমের বার্তা ছড়িয়ে দিতে তার এই প্রচেষ্টা প্রশংসিত হয়েছে এবং সংগীতটি দীর্ঘদিন ধরে মানুষের ভালোবাসা অর্জন করবে বলে আশা করা হচ্ছে