খাজাবাবার প্রশিক্ষণমত এই নামাজ কায়েমের কাইফিয়াত
এতক্ষণ পর্যন্ত থিউরী, বিধান, রীতি নীতি ও ফলাফল বলা হয়। এখন অবশ্যই জানতে ইচ্ছা হচ্ছে, এই নামাজ কায়েম করার
নামাজ শুরু করতেই খাজাবাবার শিক্ষা
“সকলেই কাঁতার সোজা করে দাঁড়ান, খেয়াল আপন আপন কূলবে ডুবান। খেয়াল কূলবে, কূলব আল্লাহর দিক। আল্লাহ হাজের-নাযের। আল্লাহ দেখিতেছেন
পাপ এবং পুণ্য যেই নেক আমলে নিহিত তার নাম ‘ছালাত’
যেই আমল করলে পুণ্য, না করলে পাপ এ রকম এবাদত অসংখ্য। যেমন রোজা, হজ্জ, ওয়াজেব ও সুন্নতে মোয়াক্কাদা মূলক
কবুলিয়াত নামাজের বাস্তবতা ও দায়েরা
খাজাবাবা বলেছেন: ‘হকিকতে এলাহিয়ার মধ্যে চারটি দায়েরা আছে’ যথা: ‘হকিকতে কুরআন, হকিকতে কাবা, হকিকতে সালাত ও মা’বুদিয়াতে ছেরফা। হকিকতে সালাত
নামাজী খারাপ কাজ করতে পারে না
নামাজ সম্পর্কিত আয়াত মোতাবেক নামাজী খারাপ কাজ করতে পারবে না। নামাজী খারাপ কাজ করে, তা হলে পবিত্র কুরআন কেন বলছে-
নামাজের ফলাফল দুনিয়াতে ও আখেরাতে
নামাজ আল্লাহর ইবাদতের মধ্যে অন্যতম। এই নামাজের ফলাফল মানুষ দুনিয়াতে লাভ করবে। কবুলিয়াত নামাজের জন্য এটা বাস্তব নিদর্শন। যেই নামাজের
কর্মের ফল অবশ্যম্ভাবী
কর্মের ফল অবশ্যম্ভাবী: মহা পবিত্র আল-কুরআনের বিধিবিধান মেনে চলার মধ্যে ইহকালীর কল্যাণ ও পরকালীন মুক্তি নিহিত। যা স্বতঃসিদ্ধ বাণী। আমরা